ডেস্ক রিপোর্টঃ

এ বছরের জানুয়ারি মাসের এক তারিখ থেকে স্কুলে ভর্তি, বৃত্তি, এসএসসি পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন, পাসপোর্টের জন্য আবেদন সহ আরো কিছু ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন সনদ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কিন্তু নাগরিকরা বলছেন, অনলাইনে আবেদন করার প্রক্রিয়ায় সমন্বয়হীনতা ও অব্যবস্থাপনা কারণে তাদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

যশোরের মণিরামপুরের বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে সরেজমিন গিয়ে ভোক্তাদের সাথে কথা বলে জানা যাই সরকারী আদেশ অনুযায়ী নিবন্ধন ডিজিটালাইজেশন করতে গিয়ে জণগণের দূর্ভোগ চরমে, তারা জানাই পরিষদের উদ্যোক্তা (অনলাইন)র কাছে কাগজ পত্র জমা দিলেও হচ্ছে অনেক সময় ক্ষেপন। তারা কলম কথাকে আরো জানাই নিবন্ধনের সরকারী ফিস কানে শুনছে এক কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদে গুণতে হচ্ছে আরেক সরকারী ফিস জন্ম থেকে ৪৫ দিন ফ্রি, তারপর থেকে ২৫টাকা, ৫০টাকা আবেদন ফি থাকলেও নেওয়া হচ্ছে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। অনেকের ক্ষেত্রে সেটা বেড়ে গিয়ে দাঁড়াচ্ছে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা সময়ক্ষেপনে বিভ্রান্তি হয়ে সময় ক্ষেপন কমাতে অনেকে দিচ্ছে আরো বেশি টাকা।

জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ট্রেড লাইসেন্সসহ দেশের অভ্যন্তরে গুরুত্বপূর্ণ কার্যকলাপের জন্য একটি অপরিহার্য নথি জন্ম নিবন্ধন সনদ। জন্মসূত্রে একজন ব্যক্তির নাগরিকত্বের পরিচয় ধারণ করে এই জন্ম নিবন্ধন সনদপত্রটি। ঠিক যতটাই গুরুত্বপূর্ণ নথি এই জন্মনিবন্ধন অতটাই ভোগান্তি পেতে হচ্ছে জনগণের ইউনিয়ন সচিব কে জানালে বলছে আমি কম্পিটার সম্পর্কে বুঝিনা উদ্যোক্তার কাছে যান এমন পরিস্তিতিতে কেউ নেই সঠিক তদারকির।